জেনে রাখুন মেয়েদের পটানোর বিশেষ কয়েকটি কৌশল | মেয়ে পটানোর ফরমুলা | মেয়ে পটানোর প্রশ্ন

আমরা পথ চলতে গেলে অনেকের সঙ্গেই পরিচয় হয়ে যায়। ইস্কুল কিংবা কলেজে কাউকে হয়তো মনেও ধরে যায়। মনে ধরলেও কিছু করার উপায় থাকে না। কারণ কিভাবে তাকে নিজের করে পাওয়া যায় তার কোনো বুদ্ধিই মাথায় আসেনা তখন। তাহলে একটু কৌশলী হউন। যেকোনো ভাবে তার কাছে যাওয়ার সহজ পথটি খুঁজে বের করুন । না হলে তাকে কাছে পাওয়ার আগেই হারিয়ে ফেলতে পারেন।

নিচের কৌশলগুলো ধারাবাহিকভাবে অবলম্বন করতে পারেন এতে করে আপনার জন্য মেয়ে মটানো সহজ হয়ে যাবে:
১. যদি তাকে আপনি নিজের মতো করে পেতে চান তাহলে তার সাথে এমন কোন আচরণ করবেন না যার জন্য তাকে আবার দূরে চলে জেতে হয়।
২. আশা করি, আপনি আপনার উত্তর পেয়ে গেছেন। এটা ভাল ও হতে পারে অথবা মন্দ। উত্তরটা যদি আপনার পছন্দ না হয় তাহলে তার সাথে কোন খারাপ আচরণ করবেননা। মনে রাখবেন সবশেষে আপনি একজন ভাল বন্ধু পেয়েছেন।
৩.এখন সময় এসেছে তার কাছে নিজের ভালবাসার কথার স্বীকার করা। কিন্তু এমন কিছু করবেন না যেটা দেখে সে আপনাকে তার উপর নির্ভরশীল মনে করে। তার সামনে এভাবে কথা বলতে পারেন, “আমি একটা মেয়েকে কিছুটা ভালবেসে ফেলেছি কিন্তু বুঝতে পারছি না আমাকে সে পছন্দ করে কিনা!” কিন্তু তাকে বলবেন না কে সেই মেয়েটা তা ধারনা করুক।

৪. এখন আপনি আপনার ভালবাসাটা তার কাছে লক্ষণীয় করেন। যখন তার সাথে কথা বলবেন অথবা তার সাথে কোথাও খেতে বসবেন,তখন কোন বিষয় নিয়ে নেকামি করবেন না। নিজেদের সম্পর্কের বিষয়টা নিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ উপায়ে কথা বলেন।
৫. এখন আপনি হয়তো আগের থেকে একটু বেশি ঘনিষ্ট,আপনার উচিত আপনার ভালবাসাটা তার কাছে প্রকাশ করা। কিন্তু এটাকে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে নিয়ে না যাওয়া। সামান্য কিছু করা এবং তার সাথে একা সময় অতিবাহিত করার চেষ্টা করা। যেন সে আপনার দিকে মনযোগ দিতে বাধ্য হয়।

৬. আশা করতে পারি, আপনি হয়তো তার বন্ধু কিন্তু শুধুই বন্ধু। আপনার এখন উচিত তার সাথে একটু বেশি কথা বলা এবং তার আশে পাশেই থাকতে চেষ্টা করা।

৭. আপনি তার কাছে আপনার মনের কথা ব্যক্ত করেছেন। এখন তার কিছু সময় প্রয়োজন কথাগুলো নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করার। এখন তাকে বিরক্ত করবেননা, তাকে কিছুটা এড়িয়ে চলুন এমনভাবে যেন এটা তার কাছে লক্ষণীয় না হয়। সে যদি আপনার কাছে আসে এবং আপনার সাথে কথা বলতে চায় তার সাথে সাধারনভাবে কথা বলুন। সে যদি তার সিদ্ধান্ত আপনাকে না জানায় আপনি ৩ দিন পর এটা নিয়ে তাকে প্রশ্ন করতে পারেন।
৮. এখন সময় এসেছে তাকে বলার যে আপনি তাকেই পছন্দ করেন। কিন্তু এমন ভাবে বলবেন না যে মনে হয় আপনি তাকে শুধুই পছন্দ করেন। তাকে এভাবে বলতে পারেন, “আমি তোমাকে আসলেই পছন্দ কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না আমি কি করব। তুমি আমাকে পাগল করে ফেলছো, আমি যখন তোমার কথা চিন্তা করি, তোমার হাসি মাখা মুখটিই আমার চোখে ভেসে উঠে, তুমি সবক্ষেত্রেই উপযুক্ত”।
৯. তার বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করা। কারণ এর মাধ্যমেই আপনি তার সাথে আরো বেশি করে কথা বলতে পারবেন এবং তাকে দেখতে পারবেন।
১০.তার সাথে কথা বলার একটা উপায় বের করা, একেবারে কোন উপায় না পেল শুধু হাই দিয়েই শুরু করা। তাকে বোঝানো আপনি তার সাথে কথা বলতে চাচ্ছেন।